বাংলার বীর জনগন, জোরগলায় ফেসবুক ফাটিয়ে আওয়াজ তুলুন, ডাক্তারদের শুধু
গ্রামে গিয়ে থাকলেই হবে না। বাড়ি বাড়ি গিয়ে চিকিতসা দিতে হবে। প্রয়োজনে পিঠ
পেতে দিতে হবে। জীবন দিতে হবে।
খবরঃ
উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বাসায় গিয়ে চিকিৎসা দিতে রাজি না হওয়ায় নেতাকর্মীদের হামলায় তিনটি দাঁত হারালেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক।
তেরখাদা থানা সূত্র জানায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন রবিবার রাত ৯টার দিকে অফিসে দায়িত্বরত ছিলেন। এ সময় কয়েকজন লোক এসে জানায়, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এসএম ওহিদুজ্জামানের স্ত্রী অসুস্থ।এ জন্য তাকে আওয়ামী লীগ সভাপতির বাসায় গিয়ে রোগীর চিকিৎসা করতে হবে। ডা. মামুন এমার্জেন্সি বিভাগে ডিউটিরত থাকায় বাসায় যাওয়া সম্ভব নয় জানিয়ে অন্য এক সহকারীকে আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় পাঠান। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে নেতা-কর্মীরা হাসপাতালের ভেতরেই তাকে বেদমভাবে প্রহার করেন। এ সময় তাদের কিল-ঘুষিতে ডা. মামুনের তিনটি দাঁত পড়ে যায়।
........
এদের সেবার জন্য আপনি ডাক্তারদের গ্রামে যেতে বলেন?
খবরঃ
উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বাসায় গিয়ে চিকিৎসা দিতে রাজি না হওয়ায় নেতাকর্মীদের হামলায় তিনটি দাঁত হারালেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক।
তেরখাদা থানা সূত্র জানায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন রবিবার রাত ৯টার দিকে অফিসে দায়িত্বরত ছিলেন। এ সময় কয়েকজন লোক এসে জানায়, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এসএম ওহিদুজ্জামানের স্ত্রী অসুস্থ।এ জন্য তাকে আওয়ামী লীগ সভাপতির বাসায় গিয়ে রোগীর চিকিৎসা করতে হবে। ডা. মামুন এমার্জেন্সি বিভাগে ডিউটিরত থাকায় বাসায় যাওয়া সম্ভব নয় জানিয়ে অন্য এক সহকারীকে আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় পাঠান। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে নেতা-কর্মীরা হাসপাতালের ভেতরেই তাকে বেদমভাবে প্রহার করেন। এ সময় তাদের কিল-ঘুষিতে ডা. মামুনের তিনটি দাঁত পড়ে যায়।
........
এদের সেবার জন্য আপনি ডাক্তারদের গ্রামে যেতে বলেন?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন