সরকারি হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগ। খুব মনোযোগ দিয়ে ওয়ার্ডে তার
দায়িত্বভুক্ত রোগী দেখছেন ডাঃ করিম। আজকের দিনটা অনেক ব্যস্ততায় কাটবে।
কারণ, অনেক রোগী ভর্তি হয়েছেন গতকাল।
সবার হিস্ট্রি নেয়া, ফিজিকাল এগজামিনেশান করা, ইনভেস্টিগাশান ও ট্রিটমেন্ট প্ল্যান করা, রোগীকে বুঝিয়ে দেয়া- সব মিলে বেশ সময় সাপেক্ষ কাজ। আজকে পা ব্যথা হয়ে যাবে। একঘন্টা আগেই শুরু করেছেন, কিন্তু এখনো অর্ধেক রোগী দেখা শেষ হয় নাই।
৩৯ নম্বর বেডের রোগীর হিস্ট্রি নেয়া শেষে চেস্ট অস্কালটেট করছিলেন ডাঃ করিম। কান থেকে স্টেথো নামিয়েই দেখলেন, একজন ভদ্রলোক পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
- এক্সকিউজ মি ডক্টর, একটা প্রশ্ন করতে পারি? ভদ্রলোক জিজ্ঞেস করলেন।
-হ্যা, অবশ্যই। বলুন, কী জানতে চান?
ডাঃ করিম ভাবলেন, নিশ্চয়ই ইনি এই রোগীর উদ্বিগ্ন স্বজন। হয়তো রোগীর অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান।
তারপর যে প্রশ্নটা তাঁকে করা হলো এর জন্য তিনি মোটেই প্রস্তুত ছিলেন না। তিনি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেলেন। তিনি 'থ' হয়ে গেলেন।
-ডক্টর, এখানে টয়লেট টা ঠিক কোন দিকে বলতে পারেন?
প্রশ্ন শুনে মাথা ভোঁ করে উঠলো ডাঃ করিমের। অনেক কষ্টে মেজাজ সামলে তিনি উত্তর দিলেনঃ
-অহ! টয়লেট! সেতো আপনার মাথায়!!
সবার হিস্ট্রি নেয়া, ফিজিকাল এগজামিনেশান করা, ইনভেস্টিগাশান ও ট্রিটমেন্ট প্ল্যান করা, রোগীকে বুঝিয়ে দেয়া- সব মিলে বেশ সময় সাপেক্ষ কাজ। আজকে পা ব্যথা হয়ে যাবে। একঘন্টা আগেই শুরু করেছেন, কিন্তু এখনো অর্ধেক রোগী দেখা শেষ হয় নাই।
৩৯ নম্বর বেডের রোগীর হিস্ট্রি নেয়া শেষে চেস্ট অস্কালটেট করছিলেন ডাঃ করিম। কান থেকে স্টেথো নামিয়েই দেখলেন, একজন ভদ্রলোক পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।
- এক্সকিউজ মি ডক্টর, একটা প্রশ্ন করতে পারি? ভদ্রলোক জিজ্ঞেস করলেন।
-হ্যা, অবশ্যই। বলুন, কী জানতে চান?
ডাঃ করিম ভাবলেন, নিশ্চয়ই ইনি এই রোগীর উদ্বিগ্ন স্বজন। হয়তো রোগীর অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান।
তারপর যে প্রশ্নটা তাঁকে করা হলো এর জন্য তিনি মোটেই প্রস্তুত ছিলেন না। তিনি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেলেন। তিনি 'থ' হয়ে গেলেন।
-ডক্টর, এখানে টয়লেট টা ঠিক কোন দিকে বলতে পারেন?
প্রশ্ন শুনে মাথা ভোঁ করে উঠলো ডাঃ করিমের। অনেক কষ্টে মেজাজ সামলে তিনি উত্তর দিলেনঃ
-অহ! টয়লেট! সেতো আপনার মাথায়!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন