"আমি মৃত্যুদন্ডের পক্ষে না", এটা কোন যৌক্তিক কথা হতে পারে না। আপনার
মৃত্যুদন্ডের পক্ষে বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার কিছু নেই। আপনাকে ন্যায়বিচারের
পক্ষে অবস্থান নিতে হবে। কেউ যদি অন্য কোন নিরীহ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা
করে, এটা যদি নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, তাহলে আপনি কেন তার মৃত্যুদণ্ডের
পক্ষে থাকবেন না?
আপনি যদি ন্যায়বিচারের মাধ্যমে প্রমাণিত খুনি অপরাধীর মৃত্যুদন্ড না দেন, তাহলে তো খুন হওয়া ব্যক্তির কোন স্বজন প্রতিশোধপরায়ন হয়ে নিজেই খুন করতে উৎসাহিত হতে পারে। এভাবে সমাজে খুনোখুনি একটা মামুলি বিষয়ে পরিণত হতে পারে।
মূল কথা হলো, আপনাকে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে। আইনের আপ্তবাক্য স্মরণ রাখতে হবে- হাজার অপরাধী ছাড়া পেয়ে যাক, কিন্তু একজনও নিরপরাধ ব্যক্তি যেন কষ্ট না পায়। বেনেফিট অব ডাউট সবসময় অভিযুক্তের পক্ষে থাকতে হবে।
তথ্য যুক্তি সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যদি কোন ব্যক্তির খুনী হওয়া নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, তাহলে তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড হওয়াই মানবতার দাবী। ন্যায়বিচার ছাড়া কাউকে যদি এক মিনিটও শাস্তি দেয়া হয় সেটাও গ্রহণযোগ্য নয়। কাউকে যদি ভুল বিচারে যাবজ্জীবন সাজা দেন, এই বেঁচে থাকায় তার কী লাভ?
সাজার পরিমাণ বা রুপ বড় কথা নয়, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করাই বড় কথা।
আপনি যদি ন্যায়বিচারের মাধ্যমে প্রমাণিত খুনি অপরাধীর মৃত্যুদন্ড না দেন, তাহলে তো খুন হওয়া ব্যক্তির কোন স্বজন প্রতিশোধপরায়ন হয়ে নিজেই খুন করতে উৎসাহিত হতে পারে। এভাবে সমাজে খুনোখুনি একটা মামুলি বিষয়ে পরিণত হতে পারে।
মূল কথা হলো, আপনাকে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে। আইনের আপ্তবাক্য স্মরণ রাখতে হবে- হাজার অপরাধী ছাড়া পেয়ে যাক, কিন্তু একজনও নিরপরাধ ব্যক্তি যেন কষ্ট না পায়। বেনেফিট অব ডাউট সবসময় অভিযুক্তের পক্ষে থাকতে হবে।
তথ্য যুক্তি সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যদি কোন ব্যক্তির খুনী হওয়া নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, তাহলে তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড হওয়াই মানবতার দাবী। ন্যায়বিচার ছাড়া কাউকে যদি এক মিনিটও শাস্তি দেয়া হয় সেটাও গ্রহণযোগ্য নয়। কাউকে যদি ভুল বিচারে যাবজ্জীবন সাজা দেন, এই বেঁচে থাকায় তার কী লাভ?
সাজার পরিমাণ বা রুপ বড় কথা নয়, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করাই বড় কথা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন