ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এইটা একটা খুবই পাওয়ারফুল দোয়া,
খুবই শক্তিশালী রিমাইন্ডার। যখন কেউ মারা যান বা যখন কোন কিছু হারিয়ে
যায় অথবা অন্য কোন ক্ষতি বা বিপদ হয় তখন এই দোয়া পড়তে হয়। এর অর্থ
হচ্ছে- আমরা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছি আর তাঁর কাছেই ফিরে যেতে হবে।
এইটার অভ্যন্তুরীণ অর্থটা যদি কেউ বুঝে ফেলে তাহলে কোন কিছু হারিয়ে, কোথাও কিছু না পেয়ে বা কোথাও ঠকে গিয়ে, কোন বিপদেই সে খুব বেশি হতাশ হবে না। কারণ, এই বাক্যটা স্মরণ করিয়ে দেয়- প্রকৃতপক্ষে সবকিছুই তো আল্লাহর। যেখানে আমার নিজেকেই আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে হবে, আমি নিজেই যখন যেকোন মুহূর্তে নাই হয়ে যেতে পারি, সেখানে এইসব আপাত ক্ষতি কী আর এমন ক্ষতি! নিশ্চয় এটা আল্লাহর ফয়সালা, আর আল্লাহর ফয়সালাই হলো সর্বোত্তম।
এভাবে এই ছোট্ট দোয়াটি আমাদের ভেতরটাকে চরম হতাশা, দুঃখ আর ক্ষোভ, ক্রোধ থেকে রক্ষা করতে পারে, যদি আমরা এটার অর্থ বুঝে সময়মত স্মরণ করতে পারি।
-[সুরা বাকারার ১৫৫-৫৭ আয়াতে বলা হয়েছে, মানুষকে ভয়, ক্ষুধা, প্রাণ ও সম্পদের ক্ষতির মাধ্যমে পরীক্ষা করা হবে। যারা ধৈর্যধারণ করবে এবং এই কথা (ইন্নালিল্লাহি...) বলবে/স্মরণ করবে, তাদের ওপর আল্লাহর অশেষ রহমত বর্ষিত হবে।]
এইটার অভ্যন্তুরীণ অর্থটা যদি কেউ বুঝে ফেলে তাহলে কোন কিছু হারিয়ে, কোথাও কিছু না পেয়ে বা কোথাও ঠকে গিয়ে, কোন বিপদেই সে খুব বেশি হতাশ হবে না। কারণ, এই বাক্যটা স্মরণ করিয়ে দেয়- প্রকৃতপক্ষে সবকিছুই তো আল্লাহর। যেখানে আমার নিজেকেই আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে হবে, আমি নিজেই যখন যেকোন মুহূর্তে নাই হয়ে যেতে পারি, সেখানে এইসব আপাত ক্ষতি কী আর এমন ক্ষতি! নিশ্চয় এটা আল্লাহর ফয়সালা, আর আল্লাহর ফয়সালাই হলো সর্বোত্তম।
এভাবে এই ছোট্ট দোয়াটি আমাদের ভেতরটাকে চরম হতাশা, দুঃখ আর ক্ষোভ, ক্রোধ থেকে রক্ষা করতে পারে, যদি আমরা এটার অর্থ বুঝে সময়মত স্মরণ করতে পারি।
-[সুরা বাকারার ১৫৫-৫৭ আয়াতে বলা হয়েছে, মানুষকে ভয়, ক্ষুধা, প্রাণ ও সম্পদের ক্ষতির মাধ্যমে পরীক্ষা করা হবে। যারা ধৈর্যধারণ করবে এবং এই কথা (ইন্নালিল্লাহি...) বলবে/স্মরণ করবে, তাদের ওপর আল্লাহর অশেষ রহমত বর্ষিত হবে।]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন