বিকৃতমনা নাস্তিক ব্লগার খুন অথবা ইন্ডিয়ান পতিতা আমদানি নিয়া কথা বলার
রুচি নাই । কিন্তু এই ব্যাপারগুলা নিয়া এইটুকু না বলা অপরাধ হবে যে, এইগুলা
আসলে কোনভাবেই আলাদা বা বিচ্ছিন্ন বিষয় না । এইগুলা একটা মাস্টারপ্ল্যানের
অংশ । সেটা হচ্ছে, বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় মুসলমানদের বিশ্বাসে আঘাত করে
উগ্রতার দিকে ঠেলে দেয়া । তারপর জঙ্গিবাদ উত্থানের ধুয়া তুলে
ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই ভূখণ্ডের ওপর হামলে পড়া, খবরদারি করা অথবা
ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করা ।
বাংলাদেশ নব্বই ভাগ মুসলমানের একটা দেশ । কী কারণে একটা গোষ্ঠি বারবার মুসলমানের ঈমান আক্বিদা আবেগ অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার চেষ্টা করছে? ব্যাপারটা এরকম, আপনি আমার বাপ মা তুলে যাচ্ছেতাই গালিগালাজ করতেই থাকলেন । আমি ভদ্র মানুষ, আমি আপনার বাপ-মা কে গালি দিতে পারি না । তাই বলে সহ্য করতেও তো পারি না । একসময় ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে আমি আপনারে একটা ঘুষি দেব, আর অমনি আপনি আমাকে সহিংস জঙ্গি বলে প্রচার করবেন । এই খেলাটাই খেলার চেষ্টা হচ্ছে এখানে ।
বাংলাদেশ নব্বই ভাগ মুসলমানের একটা দেশ । কী কারণে একটা গোষ্ঠি বারবার মুসলমানের ঈমান আক্বিদা আবেগ অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার চেষ্টা করছে? ব্যাপারটা এরকম, আপনি আমার বাপ মা তুলে যাচ্ছেতাই গালিগালাজ করতেই থাকলেন । আমি ভদ্র মানুষ, আমি আপনার বাপ-মা কে গালি দিতে পারি না । তাই বলে সহ্য করতেও তো পারি না । একসময় ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে আমি আপনারে একটা ঘুষি দেব, আর অমনি আপনি আমাকে সহিংস জঙ্গি বলে প্রচার করবেন । এই খেলাটাই খেলার চেষ্টা হচ্ছে এখানে ।
নাস্তিক ব্লগারদের উস্কে দিয়ে, বিরিয়ানি দিয়ে, তিন স্তরের সাপোর্ট দিয়ে
আল্লাহ রসুলকে নিয়ে অশ্লীল গালাগালি করানো হবে, তারপর মই সরিয়ে নেয়া হবে ।
কেউ না কেউ গিয়ে তাদের কুপিয়ে আসবে । ব্যস, বাংলাদেশ যে জঙ্গিদের অভয়ারণ্য
হয়ে উঠছে সেইটা প্রমাণিত হইলো ।
নতুন করে পতিতা আমদানি এবং প্রকাশ্য প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য কী? বাঙালি মুসলমানের ঈমান নিয়া খেলা করা? দাড়ি টুপি ওয়ালারা রাস্তায় নামবে, আপনারা টিয়ার শেল মারবেন , মোল্লারা আত্মরক্ষার্থে ইট ছুঁড়বে , আপনারা গুলি করবেন । বাংলাদেশে যে জঙ্গিদের উত্থান ঘটছে সেইটা প্রমাণ হয়া গেল ! সবাইরে কইবেন, এই ঘুমা ঘুমা, জুজু আইতাছে !
এই খেলা শুরু হয়েছে জেএমবি দিয়ে সেই ২০০৪ থেকে । ৬৪ জেলায় একযোগে বোমা ফাটায় কোন বেকুবে? এতে কার লাভটা কী ছিল? ঐভাবে কেউ ক্ষমতা দখল করতে পারে? লাভের লাভ ছিল একটাই, বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের দেশ বলে প্রচার করা ।
যারা ঘরপোড়া আগুনে আলু পোড়া খাবার চেষ্টা করছেন তারা সতর্ক হোন। আপনেও যে পুড়বেন না তার নিশ্চয়তা কী? কথায় বলে, নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না ।
আমরা শান্তিপ্রিয় বাংলাদেশি । কিন্তু কেউ আমাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে আলুপোড়া খাবে সেটা আমরা হতে দিতে পারি না । সেজন্য এই অপরাজনীতির কুশীলবদের বিরুদ্ধে এখনই জেগে উঠতে হবে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষকে ।
নতুন করে পতিতা আমদানি এবং প্রকাশ্য প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য কী? বাঙালি মুসলমানের ঈমান নিয়া খেলা করা? দাড়ি টুপি ওয়ালারা রাস্তায় নামবে, আপনারা টিয়ার শেল মারবেন , মোল্লারা আত্মরক্ষার্থে ইট ছুঁড়বে , আপনারা গুলি করবেন । বাংলাদেশে যে জঙ্গিদের উত্থান ঘটছে সেইটা প্রমাণ হয়া গেল ! সবাইরে কইবেন, এই ঘুমা ঘুমা, জুজু আইতাছে !
এই খেলা শুরু হয়েছে জেএমবি দিয়ে সেই ২০০৪ থেকে । ৬৪ জেলায় একযোগে বোমা ফাটায় কোন বেকুবে? এতে কার লাভটা কী ছিল? ঐভাবে কেউ ক্ষমতা দখল করতে পারে? লাভের লাভ ছিল একটাই, বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের দেশ বলে প্রচার করা ।
যারা ঘরপোড়া আগুনে আলু পোড়া খাবার চেষ্টা করছেন তারা সতর্ক হোন। আপনেও যে পুড়বেন না তার নিশ্চয়তা কী? কথায় বলে, নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না ।
আমরা শান্তিপ্রিয় বাংলাদেশি । কিন্তু কেউ আমাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে আলুপোড়া খাবে সেটা আমরা হতে দিতে পারি না । সেজন্য এই অপরাজনীতির কুশীলবদের বিরুদ্ধে এখনই জেগে উঠতে হবে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষকে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন