পাবলিক সার্ভেন্ট। অর্থটা সহজেই বোধগম্য- 'জনগনের চাকর'। ভদ্রভাষায়
জনতার 'সেবক'ও বলা যেতে পারে। অর্থাৎ রাষ্ট্রের নিয়োগকৃত কর্মচারীরা দেশের
নাগরিকদের সেবায় নিয়োজিত থাকবেন। নাগরিকদের কষ্টলাঘব করবেন।
কিন্তু বাস্তবে ঘটছে তার সম্পূর্ণ উল্টো ঘটনা। যারা আসলে জনগনের চাকর, তারাই যেন হয়ে উঠেছেন জনগনের প্রভু! কথা ছিল নিজে কষ্ট করে জনগনের কষ্ট লাঘব করবেন, কিন্তু বাস্তবে তারা এখন নিজের আরামের জন্য জনগনকেই কষ্ট দিয়ে থাকেন।
একটা ছোট্ট উদাহরণ দেয়া যাক। যাচ্ছিলাম ব্যস্ত রাস্তায়। হঠাত দেখি রাস্তা আটকে দেয়া হয়েছে। কারণটা জানা গেল একটু পরেই। একজন উচ্চপদস্থ (!) সরকারি কর্মচারী তার গাড়ি নিয়ে অফিস থেকে বের হবেন। তাই জনতার গাড়ি আটকিয়ে রাস্তা ফাঁকা করে রাখা হচ্ছে!!
কিন্তু বাস্তবে ঘটছে তার সম্পূর্ণ উল্টো ঘটনা। যারা আসলে জনগনের চাকর, তারাই যেন হয়ে উঠেছেন জনগনের প্রভু! কথা ছিল নিজে কষ্ট করে জনগনের কষ্ট লাঘব করবেন, কিন্তু বাস্তবে তারা এখন নিজের আরামের জন্য জনগনকেই কষ্ট দিয়ে থাকেন।
একটা ছোট্ট উদাহরণ দেয়া যাক। যাচ্ছিলাম ব্যস্ত রাস্তায়। হঠাত দেখি রাস্তা আটকে দেয়া হয়েছে। কারণটা জানা গেল একটু পরেই। একজন উচ্চপদস্থ (!) সরকারি কর্মচারী তার গাড়ি নিয়ে অফিস থেকে বের হবেন। তাই জনতার গাড়ি আটকিয়ে রাস্তা ফাঁকা করে রাখা হচ্ছে!!
কথা
ছিল আগে জনগনের চলাচল নির্বিঘ্ন করার, অথচ ঘটছে উল্টো ঘটনা। তাহলে মালিক
কে, আর গোলাম কে? এযেন সেই প্রফেসির বাস্তবরুপ- দাসীর পেটে হচ্ছে এখন
মালিকের জন্ম!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন