মেডিকেল এবং ভার্সিটির ভর্তি এসএসসির পরেই হওয়া উচিত । আমার মনে হয়, উচ্চ
মাধ্যমিকের নামে দুই তিনটি বছর অযথাই নষ্ট করা হচ্ছে। উচ্চ মাধ্যমিকে যা
শেখানো হয় তা আসলে পরবর্তী জীবনে কোন কাজে আসে না। বরং এসএসসি পর্যন্ত যা
শেখানো হয়, ভিত্তি হিসেবে সেটুকুই যথেষ্ট। সেটুকুই সবার মনে থাকে।
পরবর্তীতে কাজে লাগে।
মেডিকেল কলেজে যে ছেলে ভর্তি হয়, তার জন্য উচ্চ মাধ্যমিকের বায়োলজি বই কতটুকু কাজে লাগে? আরশোলার জীবন কাহিনী আর ব্যবচ্ছেদবিদ্যা কী কাজে লাগে? মস ফার্নের জীবনকাহিনী কী কাজে লাগে? উচ্চ মাধ্যমিক জ্যামিতি কী কাজে লাগে?
একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সবাই একেকটা সাবজেক্ট নিয়ে পড়বে- সেখানে উচ্চ মাধ্যমিকে যা পড়ানো হয়- সেগুলোর কোন দরকার নেই। ভিত্তি হিসেবে ততটুকুই যথেষ্ট, যতটুকু এসএসসি পর্যন্ত পড়ানো হয়।
বরং অতিরিক্ত এই দুইবছর সময় কার্যকরভাবে কাজে লাগানো উচিত। মেডিকেল ছাত্রদের জন্য ট্রেনিং পিরিয়ড বাড়ানো যেতে পারে। এমবিবিএস পাসের পরই বিষয়ভিত্তিক স্পেশালাইজড ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। বাংলা ইংরেজী ইতিহাস গণিত পদার্থ রসায়নের ছাত্রদের গ্রামের স্কুলে শিক্ষাদানের জন্য পাঠানো যেতে পারে। শিক্ষানবিশ হিসেবে কোন সরকারী অফিসের কাজে লাগানো যেতে পারে।
এভাবে প্রত্যেকটা সাবজেক্টের ছেলেমেয়েদের বিশেষ বিশেষ উৎপাদনমুখি কাজে লাগানো যেতে পারে।
অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম আরো কিছুটা বড় করা যেতে পারে। বিহেভিওরাল সায়েন্স, দেশের অর্থনীতি এসব যোগ করা যেতে পারে।
যাকে দিয়ে যে কাজ করাবো, তাকে সেই কাজেই বেশি সময় ব্যয় করার সুযোগ দিতে হবে। যার যার অর্জিত জ্ঞান নিজস্ব ক্ষেত্রে কাজে লাগানোর সুযোগ না পেলে দক্ষ মানবশক্তি কখনোই তৈরি হবে না।
মেডিকেল কলেজে যে ছেলে ভর্তি হয়, তার জন্য উচ্চ মাধ্যমিকের বায়োলজি বই কতটুকু কাজে লাগে? আরশোলার জীবন কাহিনী আর ব্যবচ্ছেদবিদ্যা কী কাজে লাগে? মস ফার্নের জীবনকাহিনী কী কাজে লাগে? উচ্চ মাধ্যমিক জ্যামিতি কী কাজে লাগে?
একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সবাই একেকটা সাবজেক্ট নিয়ে পড়বে- সেখানে উচ্চ মাধ্যমিকে যা পড়ানো হয়- সেগুলোর কোন দরকার নেই। ভিত্তি হিসেবে ততটুকুই যথেষ্ট, যতটুকু এসএসসি পর্যন্ত পড়ানো হয়।
বরং অতিরিক্ত এই দুইবছর সময় কার্যকরভাবে কাজে লাগানো উচিত। মেডিকেল ছাত্রদের জন্য ট্রেনিং পিরিয়ড বাড়ানো যেতে পারে। এমবিবিএস পাসের পরই বিষয়ভিত্তিক স্পেশালাইজড ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। বাংলা ইংরেজী ইতিহাস গণিত পদার্থ রসায়নের ছাত্রদের গ্রামের স্কুলে শিক্ষাদানের জন্য পাঠানো যেতে পারে। শিক্ষানবিশ হিসেবে কোন সরকারী অফিসের কাজে লাগানো যেতে পারে।
এভাবে প্রত্যেকটা সাবজেক্টের ছেলেমেয়েদের বিশেষ বিশেষ উৎপাদনমুখি কাজে লাগানো যেতে পারে।
অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম আরো কিছুটা বড় করা যেতে পারে। বিহেভিওরাল সায়েন্স, দেশের অর্থনীতি এসব যোগ করা যেতে পারে।
যাকে দিয়ে যে কাজ করাবো, তাকে সেই কাজেই বেশি সময় ব্যয় করার সুযোগ দিতে হবে। যার যার অর্জিত জ্ঞান নিজস্ব ক্ষেত্রে কাজে লাগানোর সুযোগ না পেলে দক্ষ মানবশক্তি কখনোই তৈরি হবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন