বিয়ে করাকে একটা শার্ট কেনার সাথে তুলনা করা যায়। কারণ, আমাদের স্রষ্টা
পবিত্র কুরআনে বলেছেন- হুন্না লিবাসুল্লাকুম ওয়া আনতুম লিবাসুন লাহুন্না।
তোমরা (স্বামী-স্ত্রী) পরস্পর পরস্পরের পোষাক স্বরুপ।
এই আয়াতের ব্যাখ্যা দিয়ে পুরো সংসার জীবনকে ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু আমরা আজ শুধু ব্যাচেলর জীবনে এর প্রয়োগ নিয়ে কথা বলবো।
আমরা কাপড় কিনি আমাদের শরীরকে ঢাকার জন্য। শরীর খোলা রাখা হলো জংলীপনা, আদিমতা, অসভ্যতা, এবং পাশবিকতা, নির্লজ্বতা।
বিয়ের মাধ্যমে আপনি একটা জীবন্ত পোষাক খুঁজে নিতে যাচ্ছেন। এর উদ্দেশ্যও একই। আপনি আরো বেশি সভ্য হবেন, মানবিক হবেন, লজ্জাশীল হবেন, সব ধরণের নির্লজ্জ্বতা ও অশ্লীলতা থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন।
পোষাক যেমন আমাদের বাইরের ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে। স্বামী/স্ত্রী হয়ে আপনিও তেমনি একজন আরেকজনকে জীবনের সকল ঝড়ঝাপ্টা ধুলোবালি থেকে রক্ষা করবেন।
আপনি যখন বাজারে শার্ট বা প্যান্ট কিনতে যান, কী করেন? কীভাবে কেনেন? বিয়ের ক্ষেত্রেও সেভাবে চিন্তা করতে হবে।
** আপনি যখন কাপড় কিনতে যান, তখন প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হয় আপনার বাজেট। আপনার সামর্থ। কারণ, বাজারে অনেক দামী কাপড় যেমন আছে, কমদামীও আছে। আপনার দরকার সেইটা, যেটা আপনার বাজেটে কুলোবে। আপনাকে যেতে হবে সেই দোকানে, যেখানে আপনার বাজেটের আওতায় কাপড় পাওয়া যাবে। দামী কাপড়ের দোকানে ঢুকে তো আপনার লাভ নেই, কিনতে পারবেন না। শুধু শুধু মন খারাপ হবে। যদি ভুল করে দামী কাপড়ের দোকানে ঢুকেও পড়েন, আপনাকে বেরিয়ে যেতে হবে। ওখানে আপনার সময় নষ্ট করার কোন মানে হয় না।
বিয়ের ক্ষেত্রেও আপনাকে আপনার লেভেলের পাত্র বা পাত্রীর খোঁজ করতে হবে। প্রস্তাব দিতে হবে। অন্যথায় শুধু কষ্টই বাড়বে। আপনি আপনার পছন্দমত পাত্রী/পাত্র পেলেও বিয়ে করতে পারবেন না।
** আপনার বাজেটের মধ্যে আপনি কোন কাপড়টা কিনবেন? আপনি প্রথমেই দেখবেন কাপড়টা আপনাকে মানায় কিনা!! ভালো লাগে কিনা!! তারপর দেখেন যে সেটা আপনার সাইজের কিনা। খুব সুন্দর প্যান্ট, কিন্তু কোমড় তিন ইঞ্চি বড়, নিবেন? খুব সুন্দর শার্ট, দুই সাইজ ছোট, নিবেন? নিবেন না।
অর্থাৎ আপনাকে আপনার শরীরে ফিট হয় এমন কাপড়ই নিতে হবে। নইলে আপনি সেটা পরে আরাম পাবেন না। স্বস্তি পাবেন না। বেশিদিন পরতে পারবেন না।
ইসলামে এইটাকে বলে কুফু। অর্থাৎ দামে, এবং সাইজে পোষাককে আপনার সাথে মানানসই হতে হবে।
এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে অবশ্যই এমন কাউকে বিয়ে কিরতে হবে যার সাথে আপনার মনের মিল হবে। চিন্তাধারার মিল থাকবে।
আপনি যদি হুজুর হন, ডিস্কো মেয়ে বিয়ে করে সংসার করতে পারবেন না। আপনি যদি ডিস্কো হন, নামাজী পর্দাশীল মেয়ে বিয়ে করে আপনি সুখী হবেন না। দু'জনের চিন্তাধারা দুরকম। একজনের কাজ আরেকজনের কাছে বিরক্তিকর মনে হবে। অতিষ্ঠ হয়ে যাবেন। বংশ, সম্পদ, সৌন্দর্য সবকিছুর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মানসিকতার মিল।
খুব সুন্দর শার্ট, সাইজে না মিললে কিনবেন? কিনে পরতে পারবেন? দামী শার্ট, সাইজে না মিললে পরবেন? না।
বংশের কুফু সম্পর্কে অনেকে জয়নব (রাঃ) এবং জায়েদ (রাঃ)এর বিবাহ বিচ্ছেদের উদাহরণ দেন। বলেন যে, বংশের সমতা খুব প্রয়োজনীয়। তাদের জন্য পাল্টা উদাহরণ হলোঃ হযরত বেলালের (রাঃ) স্ত্রী ছিলেন আব্দুর রহমান ইবনে আওফের বোন। আর এটাতো সবারই জানা যে আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাঃ) ছিলেন কুরাইশ বংশের ধনাঢ্য ব্যক্তি। তার বোন কী করে বেলালের (রাঃ) মত কালো হাবশি (প্রাক্তন) গোলামের সাথে সংসার করে? এটাই হলো সেই মনের মিল, চিন্তাধারার মিল, যার কথা আমি বারবার বলতে চাইছি। জায়েদের সাথে জয়নবের বিচ্ছেদের কারণ বংশমর্যাদার পার্থক্য নয়, ছিল মানসিকতার অমিল। আর তাছাড়া এই ক্ষেত্রে আল্লাহর ইচ্ছাই ছিল ভিন্ন।
** বাজারে তো অনেকে কাপড় আছে। সব কাপড় কি আপনার ভালো লাগে? না। আপনি সেটাই কেনেন যেটা আপনার মনে ধরে। যেটা আপনার ভালো লাগে। হয়তো অন্য কারো চোখে সেটা সুন্দর না। অন্যদিকে যেসব শার্ট আপনি পছন্দ করেন নি, সেগুলোও কিন্তু অবিক্রিত থাকবে না। আপনার চোখে যেটা সুন্দর ছিল না, অন্য একজনের চোখে সেটাই হবে অনেক সুন্দর। যে শার্টটা আপনাকে ফ্রি দিলেও নিতেন না, সেটাই অন্য কেউ কিনে নিয়ে যাবে যথাযোগ্য দামে, অনেক খুশিমনে। তার মানে আপনি কাউকে অপছন্দ করলেন মানেই এইনা যে তিনি খারাপ। কিংবা আপনাকে কেউ অপছন্দ করলেই তার অর্থ এই না যে আপনি খারাপ। বরং বিষয়টা আসলে ম্যাচিং এর। কেউ আপনাকে পছন্দ করেনি বা আপনি কাউকে পছন্দ করেননি মানে তার সাথে আপনার ম্যাচিং হয়নি। নাথিং এলস। একজনের চোখে আপনি সুন্দর নন, কিন্তু অন্য একজনের চোখে হয়তো আপনিই সবচেয়ে সুন্দর। অন্য একজন আপনাকে গ্রহণ করবে আপনার যথাযোগ্য দামেই, যথাযোগ্য মর্যাদায়।
** এক মার্কেটে আপনার পছন্দের বা মাপের শার্ট না পেলে আপনি কী করেন? অন্য মার্কেটে যান না? সেইম হেয়ার। একজনের সাথে ম্যাচিং হচ্ছে না, আরেকজনের খোঁজ করুন। হয়তো ম্যাচিং হবে। হবেই হবে।
বাজারে সবচেয়ে হ্যাংলা মানুষটার জন্য যেমন শার্ট আছে, সবচেয়ে মোটা মানুষটার জন্যেও শার্ট আছে। আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন জোড়ায় জোড়ায়। আপনার ম্যাচিং এর জন্য শার্ট আল্লাহ তৈরি করে রেখেছেন, নো ডাউট।
** ধরুন আপনি একটা শার্ট খুব পছন্দ করলেন, কিন্তু দোকানদার আপনার কাছে বিক্রি করবে না। সে অনেক বেশি দাম চেয়ে বসলো। আপনি কী করবেন? কিছু করার নেই। দোকানদার না দিলে কী করার আছে? মুভ ফরোয়ার্ড।
আপনি আপনার সাধ্যে যা কুলায় সেই দামটা বলে দিন, দোকানদার যদি না দেয়, রিকুয়েস্ট করতে পারেন। তবুও না দিলে মনে করুন ওটা আপনার জন্য নয়। আপনি নিশ্চয় ছিনতাই করবেন না, কারণ আপনি একজন ভদ্র মানুষ। ছিনতাইকারি নন।
এক দোকানে পছন্দ হয়েছে মানে এই নয় যে অন্য দোকানে অন্য কোন শার্ট আপনার পছন্দ হবে না। এগিয়ে যান, খুঁজুন, পেয়ে যাবেন।
*** শার্ট কেনা সম্পর্কে বলার আছে আরো অনেক কিছুই। কিন্তু সব কথা এখন বলা যাবে না। এখন বললে ছোট মুখে বড় কথা হয়ে যাবে। আর তাছাড়া এমন অনেক কথা আছে যা বললে বিবাহিত সমাজের ভাইয়া আপুরা আমার পিঠের চামড়া আস্ত রাখবে না। যা-ই বলেন না কেন, বিয়ের আগেই আমি আমার পিঠের চামড়া হারাতে চাই না
:P
:P
:D
(বিবাহ কথন-২২)
এই আয়াতের ব্যাখ্যা দিয়ে পুরো সংসার জীবনকে ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু আমরা আজ শুধু ব্যাচেলর জীবনে এর প্রয়োগ নিয়ে কথা বলবো।
আমরা কাপড় কিনি আমাদের শরীরকে ঢাকার জন্য। শরীর খোলা রাখা হলো জংলীপনা, আদিমতা, অসভ্যতা, এবং পাশবিকতা, নির্লজ্বতা।
বিয়ের মাধ্যমে আপনি একটা জীবন্ত পোষাক খুঁজে নিতে যাচ্ছেন। এর উদ্দেশ্যও একই। আপনি আরো বেশি সভ্য হবেন, মানবিক হবেন, লজ্জাশীল হবেন, সব ধরণের নির্লজ্জ্বতা ও অশ্লীলতা থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন।
পোষাক যেমন আমাদের বাইরের ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে। স্বামী/স্ত্রী হয়ে আপনিও তেমনি একজন আরেকজনকে জীবনের সকল ঝড়ঝাপ্টা ধুলোবালি থেকে রক্ষা করবেন।
আপনি যখন বাজারে শার্ট বা প্যান্ট কিনতে যান, কী করেন? কীভাবে কেনেন? বিয়ের ক্ষেত্রেও সেভাবে চিন্তা করতে হবে।
** আপনি যখন কাপড় কিনতে যান, তখন প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হয় আপনার বাজেট। আপনার সামর্থ। কারণ, বাজারে অনেক দামী কাপড় যেমন আছে, কমদামীও আছে। আপনার দরকার সেইটা, যেটা আপনার বাজেটে কুলোবে। আপনাকে যেতে হবে সেই দোকানে, যেখানে আপনার বাজেটের আওতায় কাপড় পাওয়া যাবে। দামী কাপড়ের দোকানে ঢুকে তো আপনার লাভ নেই, কিনতে পারবেন না। শুধু শুধু মন খারাপ হবে। যদি ভুল করে দামী কাপড়ের দোকানে ঢুকেও পড়েন, আপনাকে বেরিয়ে যেতে হবে। ওখানে আপনার সময় নষ্ট করার কোন মানে হয় না।
বিয়ের ক্ষেত্রেও আপনাকে আপনার লেভেলের পাত্র বা পাত্রীর খোঁজ করতে হবে। প্রস্তাব দিতে হবে। অন্যথায় শুধু কষ্টই বাড়বে। আপনি আপনার পছন্দমত পাত্রী/পাত্র পেলেও বিয়ে করতে পারবেন না।
** আপনার বাজেটের মধ্যে আপনি কোন কাপড়টা কিনবেন? আপনি প্রথমেই দেখবেন কাপড়টা আপনাকে মানায় কিনা!! ভালো লাগে কিনা!! তারপর দেখেন যে সেটা আপনার সাইজের কিনা। খুব সুন্দর প্যান্ট, কিন্তু কোমড় তিন ইঞ্চি বড়, নিবেন? খুব সুন্দর শার্ট, দুই সাইজ ছোট, নিবেন? নিবেন না।
অর্থাৎ আপনাকে আপনার শরীরে ফিট হয় এমন কাপড়ই নিতে হবে। নইলে আপনি সেটা পরে আরাম পাবেন না। স্বস্তি পাবেন না। বেশিদিন পরতে পারবেন না।
ইসলামে এইটাকে বলে কুফু। অর্থাৎ দামে, এবং সাইজে পোষাককে আপনার সাথে মানানসই হতে হবে।
এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে অবশ্যই এমন কাউকে বিয়ে কিরতে হবে যার সাথে আপনার মনের মিল হবে। চিন্তাধারার মিল থাকবে।
আপনি যদি হুজুর হন, ডিস্কো মেয়ে বিয়ে করে সংসার করতে পারবেন না। আপনি যদি ডিস্কো হন, নামাজী পর্দাশীল মেয়ে বিয়ে করে আপনি সুখী হবেন না। দু'জনের চিন্তাধারা দুরকম। একজনের কাজ আরেকজনের কাছে বিরক্তিকর মনে হবে। অতিষ্ঠ হয়ে যাবেন। বংশ, সম্পদ, সৌন্দর্য সবকিছুর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মানসিকতার মিল।
খুব সুন্দর শার্ট, সাইজে না মিললে কিনবেন? কিনে পরতে পারবেন? দামী শার্ট, সাইজে না মিললে পরবেন? না।
বংশের কুফু সম্পর্কে অনেকে জয়নব (রাঃ) এবং জায়েদ (রাঃ)এর বিবাহ বিচ্ছেদের উদাহরণ দেন। বলেন যে, বংশের সমতা খুব প্রয়োজনীয়। তাদের জন্য পাল্টা উদাহরণ হলোঃ হযরত বেলালের (রাঃ) স্ত্রী ছিলেন আব্দুর রহমান ইবনে আওফের বোন। আর এটাতো সবারই জানা যে আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাঃ) ছিলেন কুরাইশ বংশের ধনাঢ্য ব্যক্তি। তার বোন কী করে বেলালের (রাঃ) মত কালো হাবশি (প্রাক্তন) গোলামের সাথে সংসার করে? এটাই হলো সেই মনের মিল, চিন্তাধারার মিল, যার কথা আমি বারবার বলতে চাইছি। জায়েদের সাথে জয়নবের বিচ্ছেদের কারণ বংশমর্যাদার পার্থক্য নয়, ছিল মানসিকতার অমিল। আর তাছাড়া এই ক্ষেত্রে আল্লাহর ইচ্ছাই ছিল ভিন্ন।
** বাজারে তো অনেকে কাপড় আছে। সব কাপড় কি আপনার ভালো লাগে? না। আপনি সেটাই কেনেন যেটা আপনার মনে ধরে। যেটা আপনার ভালো লাগে। হয়তো অন্য কারো চোখে সেটা সুন্দর না। অন্যদিকে যেসব শার্ট আপনি পছন্দ করেন নি, সেগুলোও কিন্তু অবিক্রিত থাকবে না। আপনার চোখে যেটা সুন্দর ছিল না, অন্য একজনের চোখে সেটাই হবে অনেক সুন্দর। যে শার্টটা আপনাকে ফ্রি দিলেও নিতেন না, সেটাই অন্য কেউ কিনে নিয়ে যাবে যথাযোগ্য দামে, অনেক খুশিমনে। তার মানে আপনি কাউকে অপছন্দ করলেন মানেই এইনা যে তিনি খারাপ। কিংবা আপনাকে কেউ অপছন্দ করলেই তার অর্থ এই না যে আপনি খারাপ। বরং বিষয়টা আসলে ম্যাচিং এর। কেউ আপনাকে পছন্দ করেনি বা আপনি কাউকে পছন্দ করেননি মানে তার সাথে আপনার ম্যাচিং হয়নি। নাথিং এলস। একজনের চোখে আপনি সুন্দর নন, কিন্তু অন্য একজনের চোখে হয়তো আপনিই সবচেয়ে সুন্দর। অন্য একজন আপনাকে গ্রহণ করবে আপনার যথাযোগ্য দামেই, যথাযোগ্য মর্যাদায়।
** এক মার্কেটে আপনার পছন্দের বা মাপের শার্ট না পেলে আপনি কী করেন? অন্য মার্কেটে যান না? সেইম হেয়ার। একজনের সাথে ম্যাচিং হচ্ছে না, আরেকজনের খোঁজ করুন। হয়তো ম্যাচিং হবে। হবেই হবে।
বাজারে সবচেয়ে হ্যাংলা মানুষটার জন্য যেমন শার্ট আছে, সবচেয়ে মোটা মানুষটার জন্যেও শার্ট আছে। আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন জোড়ায় জোড়ায়। আপনার ম্যাচিং এর জন্য শার্ট আল্লাহ তৈরি করে রেখেছেন, নো ডাউট।
** ধরুন আপনি একটা শার্ট খুব পছন্দ করলেন, কিন্তু দোকানদার আপনার কাছে বিক্রি করবে না। সে অনেক বেশি দাম চেয়ে বসলো। আপনি কী করবেন? কিছু করার নেই। দোকানদার না দিলে কী করার আছে? মুভ ফরোয়ার্ড।
আপনি আপনার সাধ্যে যা কুলায় সেই দামটা বলে দিন, দোকানদার যদি না দেয়, রিকুয়েস্ট করতে পারেন। তবুও না দিলে মনে করুন ওটা আপনার জন্য নয়। আপনি নিশ্চয় ছিনতাই করবেন না, কারণ আপনি একজন ভদ্র মানুষ। ছিনতাইকারি নন।
এক দোকানে পছন্দ হয়েছে মানে এই নয় যে অন্য দোকানে অন্য কোন শার্ট আপনার পছন্দ হবে না। এগিয়ে যান, খুঁজুন, পেয়ে যাবেন।
*** শার্ট কেনা সম্পর্কে বলার আছে আরো অনেক কিছুই। কিন্তু সব কথা এখন বলা যাবে না। এখন বললে ছোট মুখে বড় কথা হয়ে যাবে। আর তাছাড়া এমন অনেক কথা আছে যা বললে বিবাহিত সমাজের ভাইয়া আপুরা আমার পিঠের চামড়া আস্ত রাখবে না। যা-ই বলেন না কেন, বিয়ের আগেই আমি আমার পিঠের চামড়া হারাতে চাই না



(বিবাহ কথন-২২)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন