একজন মানুষকে আল্লাহ একসাথে সবকিছু দেন না।
কোন একদিকে বেশি থাকলে অন্যদিকে কম থাকে। প্রত্যেক মানুষেরই কোন না কোন
অভাব থাকবেই। আল্লাহ তায়ালা আমাদের মানুষ বানিয়েছেন, অতিমানব না।
প্রত্যেকেরই খুঁত আছে, কেউই নিখুঁত নয়।
গার্জিয়ানরা ছেলেমেয়ের বিয়ের সময় এই চিরসত্যটা ভুলে যান। এবং ছেলেমেয়েরা নিজেরাও। সবাই একজনের মাঝেই সবকিছু পেতে চায়। পাত্রীর বাবা খোঁজেন এমন পাত্র, যে একইসাথে দেখতে হ্যান্ডসাম, অসম্ভব মেধাবী, সেটলড ক্যারিয়ার (আবার বয়সও কম!!), উচ্চ বেতন, কথাবার্তায় স্মার্ট ও বুদ্ধিমান, আচার ব্যবহার ভালো, চরিত্র ভালো, গভীর জীবনবোধের অধিকারী, চিন্তাশীল, উচ্চ বংশীয়, শিক্ষিত ও ধনী পরিবারের এবং একই অঞ্চলের। কিন্তু বাস্তবে এই সবকিছু আল্লাহ তায়ালা কাউকেই একসাথে দেন না।
ছেলে হয়তো খুবই স্মার্ট, হ্যান্ডসাম। ভালো চাকুরি করে। কিন্তু ঘরের ভেতর আসলে তার ব্যবহার ভালো নয়। সে মানুষকে সম্মান দিতে জানে না। হয়তো সে ভেতরে ভেতরে খুবই অহংকারী !! হয়তো সে বদরাগী!! হয়তো সে চরম অসহিষ্ণু একজন মানুষ!!
আবার ছেলের বাপ মায়েরা বোঝেন না যে ধনী, সুন্দরী, উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিমতি, সংসারী (আরো যেসব চাওয়া থাকে!) সবকিছু একসাথে পাওয়া যায় না। অতিসুন্দরী মেয়ে অহংকারী হতেই পারে!! আপনি ছেলের বউ হিসেবে ধনীর দুলালী চান, তো সেই বউ আপনাকে শ্বাশুড়ীর সম্মান নাও দিতে পারে!! ক্রুড রিয়ালিটি।
অতিরিক্ত ও অবাস্তব প্রত্যাশার কারণে দেখা যায় পাত্র পাত্রী মিলছেই না। নানা ছুতোনাতায় একের পর এক প্রস্তাব বাতিল করছে ছেলে অথবা মেয়ের অভিভাবকরা।
একেবারে নিখুঁত একটা ছেলে কিংবা মেয়ের সন্ধানে কেটে যায় বছরের পর বছর।
একসময় তারা ক্লান্ত হয়ে যান।
হয়তো অনেকদিন পরে হুঁশ হয়। ততদিনে পদ্মা মেঘনায় গড়িয়ে যায় অনেক জল। হয়তো জোয়ারের শেষে ভাটা নামে আবেগ উচ্ছ্বাসে। মাঝখানে নিদারুণ বঞ্চনায় পেরিয়ে যায় ছেলেমেয়েদের জীবনের কিছু সোনালি সময়।
(বিবাহ কথন-১)
গার্জিয়ানরা ছেলেমেয়ের বিয়ের সময় এই চিরসত্যটা ভুলে যান। এবং ছেলেমেয়েরা নিজেরাও। সবাই একজনের মাঝেই সবকিছু পেতে চায়। পাত্রীর বাবা খোঁজেন এমন পাত্র, যে একইসাথে দেখতে হ্যান্ডসাম, অসম্ভব মেধাবী, সেটলড ক্যারিয়ার (আবার বয়সও কম!!), উচ্চ বেতন, কথাবার্তায় স্মার্ট ও বুদ্ধিমান, আচার ব্যবহার ভালো, চরিত্র ভালো, গভীর জীবনবোধের অধিকারী, চিন্তাশীল, উচ্চ বংশীয়, শিক্ষিত ও ধনী পরিবারের এবং একই অঞ্চলের। কিন্তু বাস্তবে এই সবকিছু আল্লাহ তায়ালা কাউকেই একসাথে দেন না।
ছেলে হয়তো খুবই স্মার্ট, হ্যান্ডসাম। ভালো চাকুরি করে। কিন্তু ঘরের ভেতর আসলে তার ব্যবহার ভালো নয়। সে মানুষকে সম্মান দিতে জানে না। হয়তো সে ভেতরে ভেতরে খুবই অহংকারী !! হয়তো সে বদরাগী!! হয়তো সে চরম অসহিষ্ণু একজন মানুষ!!
আবার ছেলের বাপ মায়েরা বোঝেন না যে ধনী, সুন্দরী, উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিমতি, সংসারী (আরো যেসব চাওয়া থাকে!) সবকিছু একসাথে পাওয়া যায় না। অতিসুন্দরী মেয়ে অহংকারী হতেই পারে!! আপনি ছেলের বউ হিসেবে ধনীর দুলালী চান, তো সেই বউ আপনাকে শ্বাশুড়ীর সম্মান নাও দিতে পারে!! ক্রুড রিয়ালিটি।
অতিরিক্ত ও অবাস্তব প্রত্যাশার কারণে দেখা যায় পাত্র পাত্রী মিলছেই না। নানা ছুতোনাতায় একের পর এক প্রস্তাব বাতিল করছে ছেলে অথবা মেয়ের অভিভাবকরা।
একেবারে নিখুঁত একটা ছেলে কিংবা মেয়ের সন্ধানে কেটে যায় বছরের পর বছর।
একসময় তারা ক্লান্ত হয়ে যান।
হয়তো অনেকদিন পরে হুঁশ হয়। ততদিনে পদ্মা মেঘনায় গড়িয়ে যায় অনেক জল। হয়তো জোয়ারের শেষে ভাটা নামে আবেগ উচ্ছ্বাসে। মাঝখানে নিদারুণ বঞ্চনায় পেরিয়ে যায় ছেলেমেয়েদের জীবনের কিছু সোনালি সময়।
(বিবাহ কথন-১)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন