বিয়ের মোহরানা নিয়ে অনেকের খেদ আছে।
মোহরানা নির্ধারণ যেভাবে করা হয় তাতে ক্ষুব্ধ হওয়ার যৌক্তিকতাও আছে। আমিও ক্ষুব্ধ হইনা তা নয়। মোহরানা নির্ধারণের নামে যেভাবে পণ্যের মত দর-কষাকষি করা হয়, এতে নারীর সম্মান বাড়ে নাকি অপমান হয় সেটা নিয়ে মেয়েদেরকেই ভাবতে হবে। মেয়েদের কী করা উচিৎ তা নিয়ে আমি কখনো কথা বলি না। তাদের ব্যাপার নিয়ে তারাই ভাবুক। আমার আজকের বক্তব্য সেইসব পুরুষদের উদ্দেশ্যে যারা অধিক মোহরানা নিয়ে ক্ষুব্ধ, হতাশ।
মোহরানা নিয়ে ক্ষুব্ধ পক্ষের অনেকের বক্তব্য শুনে আমার মনে হয়েছে, তারা মোহরানাটাকে বিয়ের একটা প্রথামাত্র মনে করেন। যেন কোনমতে অল্প কিছু মোহরানা দিয়ে বিয়ে করতে পারলেই তারা খুশি হন।
মোহরানা না দেয়ার চিন্তা যেমন জঘন্য, আমার মনে হয়, শুধু শুধু কম দেয়ার মানসিকতাও ঠিক না। এমন মেন্টালিটি থেকে সবাইকে সরে আসতে হবে। ছেলেদের মানসিকতা থাকা উচিৎ মোহরানা কম দেয়া নয়, সামর্থের মধ্যে সর্বোচ্চ বেশি দেয়ার।
কম দেয়ার উদ্দেশ্যে মোহরে ফাতেমীর জিগির তুলবেন না।
মোহর পরিশোধ করা শুধু বাধ্যবাধকতাই নয়, এটা সওয়াবেরও কাজ। হাদিসে আছে- তোমরা স্ত্রীর মুখে যা তুলে দাও তাও সদকা হিসেবে গন্য হবে। নিজের বউয়ের সমস্ত চাহিদা মেটানো আপনার বাধ্যবাধকতা, কিন্তু তারপরেও সেটাকে সদকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আপনি কেন এই সুযোগ হেলায় হারাবেন?
আপনার স্ত্রী আপনার কাছে কতটা Precious সেটা যদিও টাকার অংকে নির্ধারণ করার সুযোগ নেই, তবে টাকার অংক একেবারে ফেলনাও নয়। বিশেষত এমন সমাজে, যেখানে টাকাই আপনার সামাজিক অবস্থান নির্ধারণ করে।
(বিবাহ কথন-৭)
মোহরানা নির্ধারণ যেভাবে করা হয় তাতে ক্ষুব্ধ হওয়ার যৌক্তিকতাও আছে। আমিও ক্ষুব্ধ হইনা তা নয়। মোহরানা নির্ধারণের নামে যেভাবে পণ্যের মত দর-কষাকষি করা হয়, এতে নারীর সম্মান বাড়ে নাকি অপমান হয় সেটা নিয়ে মেয়েদেরকেই ভাবতে হবে। মেয়েদের কী করা উচিৎ তা নিয়ে আমি কখনো কথা বলি না। তাদের ব্যাপার নিয়ে তারাই ভাবুক। আমার আজকের বক্তব্য সেইসব পুরুষদের উদ্দেশ্যে যারা অধিক মোহরানা নিয়ে ক্ষুব্ধ, হতাশ।
মোহরানা নিয়ে ক্ষুব্ধ পক্ষের অনেকের বক্তব্য শুনে আমার মনে হয়েছে, তারা মোহরানাটাকে বিয়ের একটা প্রথামাত্র মনে করেন। যেন কোনমতে অল্প কিছু মোহরানা দিয়ে বিয়ে করতে পারলেই তারা খুশি হন।
মোহরানা না দেয়ার চিন্তা যেমন জঘন্য, আমার মনে হয়, শুধু শুধু কম দেয়ার মানসিকতাও ঠিক না। এমন মেন্টালিটি থেকে সবাইকে সরে আসতে হবে। ছেলেদের মানসিকতা থাকা উচিৎ মোহরানা কম দেয়া নয়, সামর্থের মধ্যে সর্বোচ্চ বেশি দেয়ার।
কম দেয়ার উদ্দেশ্যে মোহরে ফাতেমীর জিগির তুলবেন না।
মোহর পরিশোধ করা শুধু বাধ্যবাধকতাই নয়, এটা সওয়াবেরও কাজ। হাদিসে আছে- তোমরা স্ত্রীর মুখে যা তুলে দাও তাও সদকা হিসেবে গন্য হবে। নিজের বউয়ের সমস্ত চাহিদা মেটানো আপনার বাধ্যবাধকতা, কিন্তু তারপরেও সেটাকে সদকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আপনি কেন এই সুযোগ হেলায় হারাবেন?
আপনার স্ত্রী আপনার কাছে কতটা Precious সেটা যদিও টাকার অংকে নির্ধারণ করার সুযোগ নেই, তবে টাকার অংক একেবারে ফেলনাও নয়। বিশেষত এমন সমাজে, যেখানে টাকাই আপনার সামাজিক অবস্থান নির্ধারণ করে।
(বিবাহ কথন-৭)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন