'আমার রোগীর স্যালাইন চলে না!' হাসপাতালে ডাক্তারদের কানে আসা একটা কমন এবং বলা চলে 'বিরক্তি উদ্রেককারী' সংলাপ।
কারণ, স্যালাইন চলছে কিনা তা দেখার জন্য নার্সরা আছেন। হয়তো নার্স সামনেই আছে, অথবা বেডের পাশ থেকে একটু আগে হেঁটে এসেছে। কিন্তু তবুও এই সমস্যার কথা নার্সকে না বলে ডাক্তারকেই বলতে হবে কেন?
প্রথমত, হাসপাতালে এসে যদি কারো কাছে ভালো করে একটু কথা বলার আশা থাকে তা একমাত্র ডাক্তার। দারোয়ান, ওয়ার্ড বয়, এমনকি নার্সদেরও একটা অংশ নানাভাবে রোগীর স্বজনদের সাথে খবরদারি ও দুর্ব্যবহার করেন। ফলে কথা বলার জায়গাটা থাকে একমাত্র ডাক্তারের কাছেই।
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার ছাড়া সবাই যেন লাটসাহেব!
কারণ, স্যালাইন চলছে কিনা তা দেখার জন্য নার্সরা আছেন। হয়তো নার্স সামনেই আছে, অথবা বেডের পাশ থেকে একটু আগে হেঁটে এসেছে। কিন্তু তবুও এই সমস্যার কথা নার্সকে না বলে ডাক্তারকেই বলতে হবে কেন?
প্রথমত, হাসপাতালে এসে যদি কারো কাছে ভালো করে একটু কথা বলার আশা থাকে তা একমাত্র ডাক্তার। দারোয়ান, ওয়ার্ড বয়, এমনকি নার্সদেরও একটা অংশ নানাভাবে রোগীর স্বজনদের সাথে খবরদারি ও দুর্ব্যবহার করেন। ফলে কথা বলার জায়গাটা থাকে একমাত্র ডাক্তারের কাছেই।
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার ছাড়া সবাই যেন লাটসাহেব!
দ্বিতীয় কারণ, কার কী দায়িত্ব সে সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেন না বেশিরভাগ
মানুষ। হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার জন্য যে অ-ডাক্তার প্রশাসন আছে সে খবর বলতে
গেলে কেউই রাখে না।
হাসপাতালের অপরিচ্ছন্নতা কিংবা অব্যবস্থাপনার জন্য যতজন কুমন্তব্য করেছেন, তাদের মধ্যে একজনও কোনদিন হাসপাতালের পরিচালকের দপ্তরে অভিযোগ করেছেন বলে আমি শুনি নাই।
তৃতীয়ত, ডাক্তার বলতে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের মনে ভেসে ওঠে তাদের গ্রামের 'মোখলেছ ডাক্তারে'র চেহারা। যিনি আদতে একজন প্যারামেডিক। রাত বিরাতে রোগীর বাড়িতে যান, নিজেই ঔষধ সরবরাহ করেন, নিজেই ইঞ্জেকশান পুশ করেন। সেকারণেই বড় হাসপাতালে এসেও মানুষ আশা করে, ডাক্তারই ঝুলিয়ে দেবে স্যালাইন , ডাক্তারই পুশ করে দেবে ইঞ্জেকশান।
হাসপাতালের অপরিচ্ছন্নতা কিংবা অব্যবস্থাপনার জন্য যতজন কুমন্তব্য করেছেন, তাদের মধ্যে একজনও কোনদিন হাসপাতালের পরিচালকের দপ্তরে অভিযোগ করেছেন বলে আমি শুনি নাই।
তৃতীয়ত, ডাক্তার বলতে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের মনে ভেসে ওঠে তাদের গ্রামের 'মোখলেছ ডাক্তারে'র চেহারা। যিনি আদতে একজন প্যারামেডিক। রাত বিরাতে রোগীর বাড়িতে যান, নিজেই ঔষধ সরবরাহ করেন, নিজেই ইঞ্জেকশান পুশ করেন। সেকারণেই বড় হাসপাতালে এসেও মানুষ আশা করে, ডাক্তারই ঝুলিয়ে দেবে স্যালাইন , ডাক্তারই পুশ করে দেবে ইঞ্জেকশান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন