বগুড়া মেডিকেলের ঘটনা সহজে ছেড়ে দেবার সুযোগ নাই। রাষ্ট্র যখন আপনাকে
নিরাপত্তা দেবে না, তখন নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে। ফাতরা
লোকজন হাসপাতালে এসে রসিয়ে রসিয়ে মহিলা ডাক্তারকে 'মাল' বলবে, ফ্যান
কোনদিকে, টয়লেট কোনদিকে জিজ্ঞেস করবে, আর পোলারা বসে বসে দেখবে? সালাম
করবে?
কুলাঙ্গারগুলাকে শুধু কান ধরে উঠবোস করানো মোটেই যথেষ্ট হয় নাই।
এতদিনে ভালো করে বোঝা হয়ে গেছে, ডাক্তারের নিরাপত্তা আমাদের রাষ্ট্র দেবে না। নিজেদের নিরাপত্তা নিজেদেরকেই দিতে হবে। বগুড়া মেডিকেলে ইন্টার্নরা, দে হ্যাভ শোন দেয়ার গাটস। সকল ডাক্তারকে এই শিক্ষা নিতে হবে। প্রতিদিন একতরফাভাবে 'ডাক্তার লাঞ্চিত' হবার খবর আর শুনতে চাই না।
কুলাঙ্গারগুলাকে শুধু কান ধরে উঠবোস করানো মোটেই যথেষ্ট হয় নাই।
এতদিনে ভালো করে বোঝা হয়ে গেছে, ডাক্তারের নিরাপত্তা আমাদের রাষ্ট্র দেবে না। নিজেদের নিরাপত্তা নিজেদেরকেই দিতে হবে। বগুড়া মেডিকেলে ইন্টার্নরা, দে হ্যাভ শোন দেয়ার গাটস। সকল ডাক্তারকে এই শিক্ষা নিতে হবে। প্রতিদিন একতরফাভাবে 'ডাক্তার লাঞ্চিত' হবার খবর আর শুনতে চাই না।
রাষ্ট্র তার নাগরিকদের চাহিদা না মিটিয়ে ডাক্তারকে গিনিপিগ বানাতে চায়।
হাসপাতালে সিট নাই, আছে ডাক্তার। ঔষধ সরবরাহ নাই- আছে ডাক্তার। পরীক্ষা
নিরীক্ষার ব্যবস্থা নাই- আছে ডাক্তার। চুরি করবে থার্ড ক্লাস ফোর্থ
ক্লাসরা, দোষ হবে ডাক্তারের।
রাষ্ট্র নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা দেবে না, দোষ হবে ডাক্তারের। রাষ্ট্র এবং মিডিয়া ডাক্তারদেরকে জনগনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। মৌলিক চাহিদা পূরণে রাষ্ট্রের ব্যর্থতার দায়, আর জনগনের ক্ষোভ তারা ডাক্তারদের ওপর চাপিয়ে দিয়ে পাশ কাটাতে চায়।
কিসের ভিত্তিতে মন্ত্রী ইন্টার্নদের বরখাস্ত করেন? কোন আইন তাকে এই অধিকার দিয়েছে? হাসপাতালের ওয়ার্ডে এইসব লোক ঢুকলো কী করে, কেন? মন্ত্রীকে আগে সেই জবাব দিতে হবে। ঢাকা মেডিকেলে ডাঃ ফারহানাকে যখন আহত করা হয়, কোথায় ছিলেন মন্ত্রী মহোদয়? কোথায় ছিলেন তিনি, যখন বহিরাগত সন্ত্রাসীরা ঢাকা মেডিকেলে এসে ভাঙচুর চালায়? কী ব্যবস্থা নিয়েছেন তিনি?
আর পদলোভী বিএমএ নেতাদেরকে অভিভাবক হিসেবে অস্বীকার করার সময় এসেছে। যে অভিভাবক তার সন্তানের নিরাপত্তা দিতে পারেনা, যে অভিভাবক তার সন্তানকে জঙ্গলে ছেড়ে দিয়ে ঘুমায়, তারা অভিভাবক হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। তাদেরকে অস্বীকার না করলে আগামীতেও কোন অধিকার আদায় হবেনা।
রাষ্ট্র নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা দেবে না, দোষ হবে ডাক্তারের। রাষ্ট্র এবং মিডিয়া ডাক্তারদেরকে জনগনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। মৌলিক চাহিদা পূরণে রাষ্ট্রের ব্যর্থতার দায়, আর জনগনের ক্ষোভ তারা ডাক্তারদের ওপর চাপিয়ে দিয়ে পাশ কাটাতে চায়।
কিসের ভিত্তিতে মন্ত্রী ইন্টার্নদের বরখাস্ত করেন? কোন আইন তাকে এই অধিকার দিয়েছে? হাসপাতালের ওয়ার্ডে এইসব লোক ঢুকলো কী করে, কেন? মন্ত্রীকে আগে সেই জবাব দিতে হবে। ঢাকা মেডিকেলে ডাঃ ফারহানাকে যখন আহত করা হয়, কোথায় ছিলেন মন্ত্রী মহোদয়? কোথায় ছিলেন তিনি, যখন বহিরাগত সন্ত্রাসীরা ঢাকা মেডিকেলে এসে ভাঙচুর চালায়? কী ব্যবস্থা নিয়েছেন তিনি?
আর পদলোভী বিএমএ নেতাদেরকে অভিভাবক হিসেবে অস্বীকার করার সময় এসেছে। যে অভিভাবক তার সন্তানের নিরাপত্তা দিতে পারেনা, যে অভিভাবক তার সন্তানকে জঙ্গলে ছেড়ে দিয়ে ঘুমায়, তারা অভিভাবক হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। তাদেরকে অস্বীকার না করলে আগামীতেও কোন অধিকার আদায় হবেনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন