হাসপাতালে যারা হামলা করে, সবগুলা নপুংসক কাপুরুষ। ঢাকা ভার্সিটির পোলাপান যারা হাসপাতালে হামলাইতে গেছিলো সেগুলাও কাপুরুষ। এরা হইলো রিকশাওয়ালাকে চড় মারা বীর। এরা হইলো টোকাইকে থাপ্পড় মারা বীর।
যেখানে মরণাপন্ন রোগীরা ভর্তি, যেখানে গুটিকয়েক ডাক্তার আর নার্স কাজে ব্যস্ত, এরা যায় সেখানে হামলা করতে। আচ্ছা, দেশে পুলিশ হেফাজতে মানুষ মারা যায়- এরা কখনো যাইতে পারবে থানায় হামলা করতে?
বিনা অপরাধে ঢাকা ভার্সিটির এক ছাত্রের পায়ে গুলি করেছিলো পুলিশ, এরা কি থানায় হামলা করতে গেছিলো?
বিনা অপরাধে ঢাকা ভার্সিটির এক ছাত্রের পায়ে গুলি করেছিলো পুলিশ, এরা কি থানায় হামলা করতে গেছিলো?
আমি কাউকে কোথাও হামলা করতে বলছি না, আমি শুধু দেখাতে চাইছি এই নপুংসক গুলার কাপুরুষতা।
এই কাপুরুষদের জন্যে ডান্ডার ব্যবস্থা হাসপাতালগুলোকেই নিতে হবে। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে এখন আনসার বাহিনী আছে, কোথাও কোথাও পুলিশের ক্যাম্পও আছে। কিন্তু বেসরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেয়া পুলিশের পক্ষে সম্ভব না।
সুতরাং প্রত্যেক হাসপাতালকে নিজস্ব প্রশিক্ষিত নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী নিয়োগ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। একটা হাসপাতালে দশজন প্রশিক্ষিত নিরাপত্তারক্ষী থাকলেই দেখবেন, কাপুরুষগুলা আর হাসপাতালের দিকে আসবে না। তারা তখন নিজের লেজের উকুন বাছতে ব্যস্ত থাকবে।
নিরাপত্তারক্ষীদের বেতন অবশ্যই রোগীর চিকিৎসা খরচ থেকে আসবে। রোগীর চিকিৎসা ব্যয় বাড়বে, কিছু করার নাই।
গুটিকয়েক দুষ্কৃতিকারীকে প্রতিরোধ করার জন্য আমরা আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বিভিন্ন বাহিনী তৈরি করেছি না? বিদেশী আগ্রাসন প্রতিহত করার জন্য আমরা আমাদের টাকায় সেনাবাহিনী পুষছি না? একইভাবে, আমাদের নিরাপত্তার স্বার্থে, জনগনের চিকিৎসা প্রাপ্তি নির্বিঘ্ন করার স্বার্থেই এই অতিরিক্ত ব্যয় জনগনকে করতে হবে।
গুটিকয়েক দুষ্কৃতিকারীকে প্রতিরোধ করার জন্য আমরা আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বিভিন্ন বাহিনী তৈরি করেছি না? বিদেশী আগ্রাসন প্রতিহত করার জন্য আমরা আমাদের টাকায় সেনাবাহিনী পুষছি না? একইভাবে, আমাদের নিরাপত্তার স্বার্থে, জনগনের চিকিৎসা প্রাপ্তি নির্বিঘ্ন করার স্বার্থেই এই অতিরিক্ত ব্যয় জনগনকে করতে হবে।
কথা পরিস্কার। মুগুরের ব্যবস্থা না করলে কুকুরদের উৎপাত বন্ধ করা যাবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন