'রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় তারাবীর নামাযে বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে
হিন্দু-মুসলিম সংঘর্ষ' এরকম একটা খবরকে কেন্দ্র করে অনেককেই দেখছি
উস্কানি-উত্তেজনা ছড়াচ্ছেন । আল্লাহ্র ওয়াস্তে কেউ এই ব্যাপার নিয়ে
উস্কানি ছড়াবেন না । দেশ ভারত হয়ে গেছে, হিন্দুরা বাইড়া গেছে এ জাতীয় কথা
বলবেন না । হিন্দু সম্প্রদায়ের গুটিকয়েক মাথাগরম অবুঝ লোকের জন্য পুরো
হিন্দু সম্প্রদায় কোনভাবেই দায়ী হতে পারেনা । আর এই ঘটনা দেশ ভারত হয়ে
যাবার প্রমাণও হতে পারেনা ।
এইসব বলে মুসলিমদের অপমান করবেন না । আমাদের দেশে আমরা হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক ধর্মের ভিত্তিতে দেখি না, প্রতিবেশি ভাইয়ের দৃষ্টিতে দেখি । বিভিন্ন সময় রোজা এবং পূজা একসাথে হয়েছে । আগামীতেও হবে । এই সমস্যাটা হিন্দু সম্প্রদায় এবং মুসলিমদের বয়স্ক লোকেরা আলোচনার মাধ্যমে খুব সহজেই সমাধান করেছেন । সাধারণত হিন্দুদের পূজায় সারাদিন মাইক বাজানো হয় । কিন্তু দিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য আধা ঘন্টা করে মাইক বন্ধ রাখা হয় । রমজানে তারাবীর জন্য অতিরিক্ত আধাঘন্টা একঘন্টা মাইক বন্ধ রাখতে হয় । বুঝিয়ে বললে এটা হিন্দুরা করবেন না তা আমার বিশ্বাস হয় না । অতীতে তাঁরা এরকম করেছেন । ভবিষ্যতেও করবেন । এতে পূজার ক্ষতি হয়না ।
যেখানে যেখানে সমস্যা মনে হয় , স্থানীয় ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতারা আলোচনা করুন । মুসলিম যুবকরা মন্দিরে গিয়ে পুরোহিতের সাথে যথাযথ সম্মান দিয়ে কথা বলুন । হিন্দু বন্ধুদের সাথে কথা বলুন । কোনভাবেই যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট না হয় । দাঙ্গা-সংঘাত লাগিয়ে কেউ যেন রাজনৈতিক বা অন্য কোন ফায়দা নিতে না পারে ।
তাঁদের ধর্ম আলাদা, এই কারণে যেন কোন হিন্দু কষ্ট না পান ।
যারা উস্কানি ছড়াচ্ছেন তারা মুসলিম উম্মাহর ক্ষতি করছেন । আমি আলেম-মুফতি নই, কিন্তু এটুকু বলতে পারি - এতে যদি কোন সমস্যা সৃষ্টি হয় তার জন্য বিরাট পাপ হবে ।
সুতরাং যারা উস্কানিমূলক কথা বলেছেন তারা তাঁদের কথা প্রত্যাহার করুন ।
এইসব বলে মুসলিমদের অপমান করবেন না । আমাদের দেশে আমরা হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক ধর্মের ভিত্তিতে দেখি না, প্রতিবেশি ভাইয়ের দৃষ্টিতে দেখি । বিভিন্ন সময় রোজা এবং পূজা একসাথে হয়েছে । আগামীতেও হবে । এই সমস্যাটা হিন্দু সম্প্রদায় এবং মুসলিমদের বয়স্ক লোকেরা আলোচনার মাধ্যমে খুব সহজেই সমাধান করেছেন । সাধারণত হিন্দুদের পূজায় সারাদিন মাইক বাজানো হয় । কিন্তু দিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য আধা ঘন্টা করে মাইক বন্ধ রাখা হয় । রমজানে তারাবীর জন্য অতিরিক্ত আধাঘন্টা একঘন্টা মাইক বন্ধ রাখতে হয় । বুঝিয়ে বললে এটা হিন্দুরা করবেন না তা আমার বিশ্বাস হয় না । অতীতে তাঁরা এরকম করেছেন । ভবিষ্যতেও করবেন । এতে পূজার ক্ষতি হয়না ।
যেখানে যেখানে সমস্যা মনে হয় , স্থানীয় ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতারা আলোচনা করুন । মুসলিম যুবকরা মন্দিরে গিয়ে পুরোহিতের সাথে যথাযথ সম্মান দিয়ে কথা বলুন । হিন্দু বন্ধুদের সাথে কথা বলুন । কোনভাবেই যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট না হয় । দাঙ্গা-সংঘাত লাগিয়ে কেউ যেন রাজনৈতিক বা অন্য কোন ফায়দা নিতে না পারে ।
তাঁদের ধর্ম আলাদা, এই কারণে যেন কোন হিন্দু কষ্ট না পান ।
যারা উস্কানি ছড়াচ্ছেন তারা মুসলিম উম্মাহর ক্ষতি করছেন । আমি আলেম-মুফতি নই, কিন্তু এটুকু বলতে পারি - এতে যদি কোন সমস্যা সৃষ্টি হয় তার জন্য বিরাট পাপ হবে ।
সুতরাং যারা উস্কানিমূলক কথা বলেছেন তারা তাঁদের কথা প্রত্যাহার করুন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন