আগে যে বাসায় থাকতাম সেটা ছিল ছয়তলায় । লিফট ছিলনা । আমার ঘাড়ে যে ব্যাগটা
থাকে , ওটার ওজন সাধারণত দশ কেজির নিচে থাকেনা । বাইরে থেকে এসে এই একটা
ওজনদার ব্যাগ নিয়ে ছয়তলায় ওঠাটা খুবই কষ্টকর একটা কাজ । সেজন্য আমি সিঁড়িতে
পা দিয়েই পকেট থেকে মোবাইল বের করতাম । মোবাইলে কিছু পড়তাম আর সিঁড়িতে পা
রাখতাম একের পর এক । উপরে তাকাতাম না খুব একটা । জানা ছিল , যেখানে সিঁড়ি
শেষ হবে ওটাই আমার বাসার দরজা । একটা একটা করে সিঁড়ি বেয়ে গেলেই একসময় সব
সিঁড়ি ফুরিয়ে যাবে ।
.
আমাদের জীবনের সাথে এই ব্যাপারটার খুব মিল আছে বলে মনে হয় । মনে হয়, জীবনটাও এরকম সিঁড়ির মত । বারবার বেশি দূরে তাকানোর, কতটা বাকি আছে বারবার সেটা দেখার দরকার নেই । সামনের সিঁড়িটা পেরোনোই এই মুহূর্তের কাজ । যতক্ষণ জীবন , ততক্ষণে যতটা সিঁড়ি পার হওয়া যায় ততটাই লাভ । বারবার উপরে তাকালে শুধু হতাশাই বাড়বে । কিন্তু কাজের ভেতর থাকলে কখন যে সিঁড়ি শেষ হয়ে যাবে, হয়তো টেরই পাবো না !
.
আমাদের জীবনের সাথে এই ব্যাপারটার খুব মিল আছে বলে মনে হয় । মনে হয়, জীবনটাও এরকম সিঁড়ির মত । বারবার বেশি দূরে তাকানোর, কতটা বাকি আছে বারবার সেটা দেখার দরকার নেই । সামনের সিঁড়িটা পেরোনোই এই মুহূর্তের কাজ । যতক্ষণ জীবন , ততক্ষণে যতটা সিঁড়ি পার হওয়া যায় ততটাই লাভ । বারবার উপরে তাকালে শুধু হতাশাই বাড়বে । কিন্তু কাজের ভেতর থাকলে কখন যে সিঁড়ি শেষ হয়ে যাবে, হয়তো টেরই পাবো না !
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন