গেন্ডারিয়ায় মসজিদ থেকে জোরজবরদস্তি করে মুসল্লিদের বের করে দেয়ার ঘটনায়
জড়িত পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত করে শাস্তির আওতায় আনা উচিত। তাদের শেখানো
উচিত, পুলিশিং মানেই বন্দুক দেখানো নয়।
গেন্ডারিয়ার সমস্যা ছিল একটা সামাজিক সমস্যা, পুলিশি সমস্যা নয়। যদি ঐ জমি নিয়ে সত্যিই কোন বিরোধ বা প্রশ্ন থেকে থাকে, যদি কেউ মসজিদ নিয়ে অভিযোগ করেও থাকে তার মানে এই নয় যে বন্দুক দেখিয়ে মুসল্লিদের বের করে দিতে হবে। বরং এ নিয়ে আলাপ আলোচনা হতে পারত। এলাকাবাসী, জনপ্রতিনিধি, সরকারী প্রতিনিধি সবাইকে নিয়ে বৈঠক করে সংলাপের মাধ্যমে এর সুষ্ঠু সমাধান বের করা যেত।
তা না করে এই সমস্যাকে একটা ফৌজদারি রুপ দেয়া হলো। সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা হলো। এর দায় অবশ্যই পুলিশকেই নিতে হবে।
পুলিশের উগ্রমূর্তি দেখে মনে হয় তারা নিজেদের সকল দন্ডমুন্ডের কর্তা ভেবে বসে আছে। তারা সমাজের অন্য সকল সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তিকে অস্বীকার করছে। সব কিছুকে যেন তারা বন্দুকের মাধ্যমে সমাধান করতে চায়।
গেন্ডারিয়ার সমস্যা ছিল একটা সামাজিক সমস্যা, পুলিশি সমস্যা নয়। যদি ঐ জমি নিয়ে সত্যিই কোন বিরোধ বা প্রশ্ন থেকে থাকে, যদি কেউ মসজিদ নিয়ে অভিযোগ করেও থাকে তার মানে এই নয় যে বন্দুক দেখিয়ে মুসল্লিদের বের করে দিতে হবে। বরং এ নিয়ে আলাপ আলোচনা হতে পারত। এলাকাবাসী, জনপ্রতিনিধি, সরকারী প্রতিনিধি সবাইকে নিয়ে বৈঠক করে সংলাপের মাধ্যমে এর সুষ্ঠু সমাধান বের করা যেত।
তা না করে এই সমস্যাকে একটা ফৌজদারি রুপ দেয়া হলো। সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা হলো। এর দায় অবশ্যই পুলিশকেই নিতে হবে।
পুলিশের উগ্রমূর্তি দেখে মনে হয় তারা নিজেদের সকল দন্ডমুন্ডের কর্তা ভেবে বসে আছে। তারা সমাজের অন্য সকল সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তিকে অস্বীকার করছে। সব কিছুকে যেন তারা বন্দুকের মাধ্যমে সমাধান করতে চায়।
সরকারের উচিত হবে ঐ ঘটনায় জড়িতদের বরখাস্ত করে শাস্তির আওতায় আনা। এই
উল্লুকদের হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নিয়ে তাদের বুঝিয়ে দেয়া উচিত, বন্দুক
জনগনের টাকায় কেনা। আর পুলিশিং মানেই বন্দুক দেখানো নয়।